Siamraj.WordPress.com

 

Category: windows

 

>অনেক সময় কাজ করতে করতে পার্সোনাল কম্পিউটার (পিসি) আচমকা রিস্টার্ট (বন্ধ হয়ে পুনরায় চালু হওয়া) হয়ে যায়। এতে অনেকেই ঘাবড়ে যান। কিছু বিষয় খেয়াল করলেই রিস্টার্টের কারণ বুঝতে পারবেন। যেমন—
 যদি উইন্ডোজ চালুর পর বারবার রিস্টার্ট হতে থাকে তবে প্রসেসরের কুলিং ফ্যান ঠিকমতো ঘুরছে কি না দেখুন। কুলিং ফ্যান ঘুরতে সমস্যা হলে সিপিইউ পর্যাপ্ত তাপ বের করে দিতে পারে না, ফলে অনেক সময় পিসি রিস্টার্ট হয়। ফ্যানটিতে ময়লা জমেছে কি না সেটাও খেয়াল করুন।
 র্যামের সমস্যার কারণে এটি হতে পারে।
 ভাইরাসের কারণেও অনেক সময় পিসি আচমকা রিস্টার্ট হয়। এই আশঙ্কা এড়াতে কম্পিউটার নিয়মিত হালনাগাদ অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার দিয়ে পরীক্ষা (স্ক্যান) করুন।
 উইন্ডোজের সিস্টেম ফাইলে ত্রুটি দেখা দিলে এই সমস্যা হতে পারে। এ রকম হলে নতুন করে উইন্ডোজ সেটআপ দিতে হবে।
 পিসিতে নতুন কোনো যন্ত্রাংশ যোগ করার কারণেও এ সমস্যা হতে হতে পারে। এ রকম মনে হলে যন্ত্রাংশটি ওই ড্রাইভার আনইনস্টল করতে হবে।
 বিদ্যুতের ভোল্টেজ ওঠানামার কারণে টা হতে পারে।
 সিপিইউর যন্ত্রাংশে প্রচুর ধুলাবালি জমার কারণেও অনেক সময় এ সমস্যা হতে পারে।

>উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীরা ইচ্ছা করলে এক ক্লিকে কম্পিউটারের সব ড্রাইভ রিফ্রেশ করে নিতে পারেন। এ জন্য Start/All Programme/Accessories/Notepad-এ গিয়ে নো্টপ্যাড খুলতে হবে। এরপর নিচের সংকেত হুবহু নোটপ্যাডে লিখতে হবে।
Echo Off
cd/
tree
C:
Tree
D:
Tree
E:
Tree
F:
Tree
G:
Tree
H:
Tree
I:
Tree
J:
Tree
K:
Tree
L:
Tree
এখানে C, D, E, F, G, H, T, J, K, L, M, N কমান্ডগুলো আপনার কম্পিউটারের ড্রাইভের লেটার হিসেবে ধরা হয়েছে। এ ছাড়া যদি আপনার কম্পিউটারে আরও কোনো ড্রাইভ থাকে, তাহলে আপনি সেটি নোটপ্যাডে যোগ করতে পারেন। যেমন—S ড্রাইভ যোগ করতে নোটপ্যাডের শেষে লিখতে হবে: S:
Tree
এ ছাড়া আপনি ইচ্ছা করলে যেকোনো ড্রাইভ রিফ্রেশের তালিকা থেকে বাদ দিতে পারবেন। এ জন্য ওই ড্রাইভের লেটার মুছে তার পরের লাইনের Tree লেখাটি মুছতে হবে।
সংকেত লেখার পর File/Save as-এ গিয়ে ফাইলটি Refresh Drive.bat নামে সেভ করুন। খেয়াল করুন, Refresh Drive নামের নতুন একটি ফাইল তৈরি হয়েছে। তৈরি হওয়া Refresh Drive ফাইলটিতে ডবল ক্লিক করলেই কম্পিউটারের সব ড্রাইভ একসাথে রিফ্রেশ হবে। এখন থেকে এই ফাইলে ক্লিক করেই আপনি ড্রাইভ রিফ্রেশ করতে পারবেন।

>উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম চালিত কম্পিউটারে পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ড যুক্ত করলে তা সাধারণত স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে (অটোরান)। ফলে পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডে কোনো কম্পিউটার ওয়ার্ম বা ভাইরাস থাকলে, পেনড্রাইভ কম্পিউটারে যুক্ত করলে (ওপেন) তা ওই কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়তে পারে। চাইলে আপনি এই অটোরান বন্ধ রাখতে পারেন। এ জন্য মাই কম্পিউটারে ডান ক্লিক করে Manage/Computer management/Service and application/services/shell hardware detection অপশনে যান। এবার shell hardware detection অপশন খুলে Service status হিসেবে stop দিন, startup type অপশনে disable নির্বাচিত করুন। এরপর থেকে ইউএসবি ড্রাইভ সংযোগ করলে তা আর অটোরান করবে না। উল্লেখ্য, এই কাজটি করলে আপনার ডিভিডি রমকে কম্পিউটার সিডিরম হিসেবে দেখাবে। কিন্তু এতে ভয়ের কিছু নেই। ডিভিডি ব্যবহার করতে কোনো সমস্যা হবে না।

>আপনার কম্পিউটার থেকে আরও ভালো কাজ পেতে আপনাকে কিছু বিষয়ে নজর দিতে হবে। তার মধ্যে প্রথমেই আপনাকে নজর দিতে হবে নিয়মিত যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে। এই যত্ন বা পরিষ্কারের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আপনাকে খেয়াল করতে হবে। কম্পিউটার অথবা কম্পিউটারের কোনো অংশ পরিষ্কার করার সময় অবশ্যই কম্পিউটার বন্ধ করে নিতে হবে। কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশ পরিষ্কারের সময় কখনোই কোনো স্প্রে বা কোনো তরল পদার্থ ব্যবহার করা যাবে না। যদি দরকার হয়, তবে তা কোনো কাপড়ে লাগিয়ে ব্যবহার করতে হবে।
ক্যাসিংয়ের বাইরের এবং কি-বোর্ডের ময়লা, ধুলাবালি পরিষ্কার করার জন্য ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার করা যাবে, কিন্তু একে মাদারবোর্ড অথবা ভেতরে পরিষ্কারের জন্য ব্যবহার করা যাবে না। কারণ এতে স্থির বিদ্যুৎ তৈরি হয়ে মাদারবোর্ড নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তবে বহনযোগ্য ব্যাটারিচালিত ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার করা যাবে।
প্রসেসর, র্যাম পরিষ্কার করার সময় অধিকতর সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। তাড়াহুড়া করা যাবে না।
গতি বাড়াতে: প্রথমে start বাটনে ক্লিক করে run অপশনে গিয়ে recent টাইপ করে ok-তে ক্লিক করুন। যে উইন্ডোটি আসবে সেখান থেকে সবকিছকে মুছে ফেলুন। এরপর একে temp, %temp%, local settings টাইপ করে যে যে উইন্ডো আসবে তা থেকে সব delete করে ফেলুন।
এরপর ডেস্কটপে My computer-এ মাউসের ডান বাটনে ক্লিক করুন। ক্লিক করে Mange-এ ক্লিক করে বাঁ পাশে অবস্থিত Disk Defragmenter-এ ক্লিক করুন। করলেই দেখবেন ডান পাশে Defragment বাটন আছে, সেখানে ক্লিক করলেই Defragment শুরু হয়ে যাবে। এরপর একে একে সব ড্রাইভকে Defragment করুন। এটা করার উদ্দেশ্য হলো, সিস্টেমের সব ফাইলকে গুছিয়ে নেওয়া, এতে প্রসেসর দ্রুত কাজ করতে পারে।
start বাটনে ক্লিক করে run অপশনে গিয়ে cmd ক্লিক করুন। করলে একটা কালো উইন্ডো আসবে। যেখানে কারসর নড়ছে, সেখানে টাইপ করুন cd.. । করে Enter চাপুন। এবার আবার টাইপ করুন cd.. এবং এন্টার করুন। এবার প্রথমেই C টাইপ করে এন্টার করুন। এবার dir লিখে এন্টার করুন। একে একে আপনার কম্পিউটারে যে কয়টি ড্রাইভ আছে সবগুলো এভাবে করুন। এবার tree টাইপ করে অপেক্ষা করুন। শেষে exit টাইপ করে Enter চেপে বের হয়ে আসুন। এবার আপনার কম্পিউটারকে পুনরায় চালু করুন। একটু হলেও গতি বাড়বে

>কম্পিউটারের গতি বৃদ্ধি করতে হলে বেশি RAMর বিকল্প নেই। কিন্তু যাদের অল্প RAM আছে কিংবা কম্পিউটার বেশ পুরনো হয়েছে, তাদের কী হবে? আবার শুধু বেশি RAM থাকলে হবে না, কম্পিউটার ঠিকমত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন না রাখলে, খুব বেশি প্রোগ্রাম ইনস্টল করলে যে কোনো কম্পিউটার ক্রমে ধীরগতিসম্পন্ন হয়ে যাবে। সাধারণত নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করে আপনার কম্পিউটারটির গতি বৃদ্ধি করতে পারেন।
—স্টার্ট মেন্যু রানে গিয়ে tree লিখে এন্টার দিন।
—স্টার্ট মেন্যু রানে গিয়ে prefetch লিখে এন্টার দিন। একটি নতুন উইন্ডোতে যে ফাইলগুলো আসবে তার সবক’টা ডিলিট করুন।
—স্টার্ট মেন্যু রানে গিয়ে temp লিখে এন্টার দিন এবং টেম্পোরারি ফাইলগুলো ডিলিট করুন।
—স্টার্ট মেন্যু রানে গিয়ে %temp% লিখে এন্টার দিন। যে টেম্পোরারি ফাইলগুলো আসবে সেগুলো ডিলিট করুন। যে টেম্পোরারি ফাইলটি ডিলিট হচ্ছে না সেটি বাদ দিয়ে অন্যগুলো ডিলিট করুন।
—স্টার্ট মেন্যু সার্চে গিয়ে .hak লিখে এন্টার দিন। এবার ব্যাকআপ ফাইলগুলো ডিলিট করুন।
—স্টার্ট মেন্যু সার্চে গিয়ে .tmp লিখে এন্টার দিন এবং টেম্প ফাইলগুলো ডিলিট করুন।
—স্টার্ট মেন্যু সার্চে গিয়ে recent লিখে এন্টার দিন। রিসেন্ট ফাইলগুলো ডিলিট করুন।
—হার্ডডিস্কের ওপর ডান মাউস ক্লিক করে প্রোপার্টিজে ক্লিক করুন এবং ‘ডিস্ক ক্লিনআপ’ অপশনটি ব্যবহার করুন। এভাবে প্রতিটি হার্ডড্রাইভে তা করুন।
—মাই কম্পিউটার ‘টুল্স অপশন’ ফোল্ডার অপশন ভিউ ট্যাবশো হিডেন ফাইলস অ্যান্ড ফোল্ডার্স সি ড্রাইভ ডকুমেন্ট অ্যান্ড সেটিংস যে নামে কম্পিউটারটি আছে সেই ফোল্ডার লোকাল সেটিংস (অস্পষ্টটি) ‘টেম্প’ এবং ‘টেম্পোরারি ইন্টারনেট ফাইলস’—এবার এই দুটি ফোল্ডার থেকে ইন্টারনেটের টেম্প ফাইলগুলো ডিলিট করুন।
—প্রতি মাসে অন্তত একবার ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্টেশন করুন।
—অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম ইনস্টল করবেন না। করে থাকলে তা আনইনস্টল করুন।
—বিনামূল্যের CCleaner সফটওয়্যারটি http://www.filehippo.com থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন।
—উল্লিখিত কৌশলগুলো আপনার কাজের ধরন অনুযায়ী দু-এক সপ্তাহ পরপর নিয়মিত করুন।

>সবচেয়ে জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজে প্রায় সময় NTLDR Missing দেখায়। এর বিভিন্ন ধরনের কারণ থাকে এগুলো হল হার্ডডিস্কে ক্যাবল ভালোভাবে লাগানো না থাকলে, হঠাত্ করে কম্পিউটার অফ হলে সঠিকভাবে বায়োজ সেটআপ না থাকলে ভাইরাসের কারণেও এ সমস্যা হতে পারে। ফলে আমরা আবার অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করি। এতে অনেক সময় নষ্ট হয়। আমরা উইন্ডোজ ইনস্টল ছাড়া এ সমস্যা সমাধান করতে পারি।
কাজটা করার আগে প্রাথমিক কিছু কাজ করে দেখতে হবে সমাধান হয় কি না। যেমন : হার্ডডিস্কের ক্যাবলগুলো ভালোভাবে লাগানো আছে কি না আবার অনেক সময় কম্পিউটার রিসেট দিলেও ঠিক হয়। তাহলে আসুন আমরা মূল কাজটা করে ফেলি।
এর জন্য প্রথমে উইন্ডোজের সিডিটি সিডি ড্রাইভে প্রবেশ করাতে হবে। তারপর বায়োস এ প্রবেশ করে First boot device cd/dvd drive করে সেভ করলে কম্পিউটার রিসেট হবে। আবার ওপেন হওয়ার সময় press any key to continue… এলে কি-বোর্ড থেকে যে কোনো একটা কি press করতে হবে। কম্পিউটার কিছুক্ষণ কাজ করার পর নিচের সাদা বারের মধ্যে কিছু কমান্ড আসবে Enter=Continue, R=Reapir, F3=Quit। আমরা R press করব। কম্পিউটার ডস মুডে আসবে, এবার উইন্ডোজ নির্বাচন করব। নির্বাচনের জন্য ১ চাপতে হবে এবং Administrator password দিয়ে এন্টার করতে হবে। পাসওয়ার্ড না থাকলে শুধু এন্টার করলে উইন্ডোজ যে ড্রাইভে আছে সে ড্রাইভে প্রবেশ করতে হবে। এখন copy G:\i386\ntldr C:\ লিখে এন্টার করে আবার copy G:\i386\ntdetect.com C:\ লিখে এন্টার করতে হবে। তাহলে সিডি থেকে ফাইল দুটি কপি হবে। এবার সিডি থেকে উইন্ডোজের সিডিটা বের করে কম্পিউটার রিসেট করলে কম্পিউটার ওপেন হয়ে যাবে।
(বি:দ্র: এখানে এ:\ বলতে সিডি বা ডিভিডি ড্রাইভ যে ড্রাইভ লেটার শো করে সেটা টাইপ করতে হবে)

>কম্পিউটারে কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় চোখে সমস্যা দেখা দেয়। সাধারণত মনিটরের আলো দিনে যতটুকু উজ্জ্বল দেখা যায় রাতেও ততটুকু উজ্জ্বল দেখা যায়। যার ফলে রাতে দীর্ঘ সময় কাজ করলে মনিটরে লেখা বা ছবি ঝাপসা লাগে। দিন-রাতের আলোর পরিবর্তনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মনিটরের আলো পরিবর্তন হয় না বলেই এ সমস্যা দেখা দেয়।
‘ফ্লাক্স’ নামের একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করে মনিটরের আলো নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। মাত্র ৫৪৬ কিলোবাইটের ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি http://ziddu.com/download/ 9813854/Fluxbywww.techinfo.tk.zip.html ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নিন। জিপ ফাইলটি আনজিপ করুন।
এরপর সফটওয়্যারটি ইনস্টল করুন। সফটওয়্যারটি চালু করার পর এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করবে। দিন-রাতের আলোর পরিবর্তনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এটি মনিটরের আলো পরিবর্তন করবে। খেয়াল করুন, সবার নিচে ডানে টাস্কবারে সফটওয়্যারটির আইকন রয়েছে, এখান থেকে আপনি মনিটরের আলোর সেটিংস নিজের ইচ্ছামতো পরিবর্তন করতে পারেন।

>

আমরা অনেকেই উইন্ডোজ সেভেন অপারেটিং সিস্টেম সর্ম্পকে জানি।কিন্তু অনেকেরই উইন্ডোজ সেভেন সেটআপ দেয়ার নিয়ম জানা নেই।চিত্রসহ উইন্ডোজ সেভেন সেটআপের নিয়ম লেখা একটি পিডিএফ ফাইল ইচ্ছে করলে আপনি সংগ্রহে রেখে দিতে পারেন।সম্পূর্ন বাংলায় লিখিত এই পিডিএফ ফাইলটি Windows 7 PDF Guide ঠিকানার সাইট থেকে নামিয়ে নিন।

>খুব সহজেই অন্যদের চোখের আড়ালে রাখতে পারেন আপনার হার্ড ডিস্কের ড্রাইভগুলো। এ জন্য Start Menu>Run-এ গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার দিন। group Policy নামে একটি Windo আসবে, সেখানে টংবৎ configuration>Administrative Templates>Windows Components>Windows Explorer Commend নির্দিষ্ট করুন।
ডান পাশের Options-এর মধ্য থেকে Hide these specified drives in ¸ Computer-এ ডাবল ক্লিক করুন। এবার নতুন একটি Windo আসবে, সেখানে ঊহধনষব নির্বাচন করুন। এর পর নিচের দিকে ড্রপ ডাউন মেন্যুতে ক্লিক করে যেকোনো একটি অথবা সব ড্রাইভ ঐরফব করার জন্য Restrict all drives নির্বাচন করে Apply>ok করুন।

>সহজেই আপনার কম্পিউটারের র‌্যামের ফাঁকা মেমোরি জানতে পারেন। এ জন্য ১.৬৯ মেগাবাইটের ছোট একটি সফটওয়্যার নামিয়ে নিন এবং ইনস্টল করুন। ডেস্কটপে নতুন একটি আইকন তৈরি হবে এবং ওই আইকনটিতে পরপর দুবার ক্লিক করলে তাৎক্ষণিক ফাঁকা মেমোরি প্রদর্শিত হবে।
সফটওয়্যারটি http://download.famouswhy.com/software/ LiveFreeRamSetup.msi ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া যাবে বিনা মূল্যে।

Older posts


<img src=”https://pixel.wp.com/b.gif?v=noscript&#8221; style=”height:0px;width:0px;overflow:hidden” alt=”” />

Log Out

 

Leave a comment